অ্যাডভোকেট মুজাহিদুল ইসলাম :
বাউফলের আজকের জামায়াতের ইফতার মাহফিলে নিয়ে একটা ভিডিও দেখলাম। প্রোগ্রামে আমি নিজেও উপস্থিত ছিলাম। ঘটনা কি, আর খবর ছড়ানো হচ্ছে কি!!
প্রকৃত ঘটনা:
বাউফল উপজেলা অফিসে আজ সকাল থেকে কয়েকটি প্রোগ্রাম হয়েছে। সর্বশেষ ছিল স্থানীয় সূধীদের নিয়ে ইফতার আয়োজন। যা বিকাল ৩ টায় শুরু হয় এবং সালাতুল আসরের মধ্য দিয়ে শেষ হয়। এই প্রোগ্রামে যেসকল সূধীরা এসেছেন তাদের প্রত্যেককেই ইফতার দেয়া হয়েছে। এছাড়াও ইফতার বিতরণের সময় যেসকল শিশু-কিশোররা হলরুমে ছিল তাদেরকেও ইফতার দেয়া হয়েছে।
তাহলে ভিডিওতে যা দেখা যাচ্ছে সেটা কি?
প্রোগ্রাম শেষে আগত অতিথিরা সবাই যখন চলে যায় তখন থানা জামায়াতের আমীরের পক্ষ থেকে যুব বিভাগের কয়েকজন ভাইকে অফিসের আশেপাশের বাসিন্দাদের বাসায় বাসায় ইফতার পৌঁছানোর জন্য দায়িত্ব দেয়া হয়। তারা সেগুলো নিয়ে ঐসব বাসায় পৌঁছে দেওয়ার জন্য যাচ্ছিলেন। আর কেউ কেউ নিজের প্যাকেট নিয়ে বাসায় ফিরছিলেন। একজন বাইকে দুজন ব্যক্তি, একজন চালাচ্ছেন আরেকজনের কাছে তাদের নিজেদের দুটো প্যাকেট। সেটাকে মিসলিড করে এভাবে নিউজ করা ঠিক হলো না। উচিত ছিল যারা নিয়ে যাচ্ছে তাদের কাছে জানতে চাওয়া। তাদের বক্তব্য না নিয়ে একপেশে সংবাদ প্রচার করা কতটুকু যৌক্তিক?
Leave a Reply